দলের বাকি আর একটি করে ম্যাচ। কিন্তু এখনো নিশ্চিত নয় কোন দুটি দল দুই নম্বর গ্রুপ থেকে উঠবে সেমিফাইনালে। ৬ নভেম্বর গ্রুপের শেষ তিন ম্যাচের ফলের হিসাব নিকেশের উপর নির্ভর করছে সবটা। একনজরে দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সমীকরণ।
ভারতের কাছে শেষ ওভারে গিয়ে হারলেও এখনো সেমির আশা আছে সাকিব আল হাসানদের। তবে সবটা আবার পাকিস্তানের মতই নিজেদের উপর নয়। বরং বেশ জটিল। ৬ তারিখ দিনের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার হার প্রত্যাশা করতে হবে বাংলাদেশকে। প্রোটিয়ারা হেরে গেলে পাকিস্তানকে হারালেই ভারতের সঙ্গে সেমির টিকেট কাটবে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।
নেদারল্যান্ডস বনাম সাউথ আফ্রিকার ম্যাচ যদি বৃষ্টিতে বাতিলও হয়ে যায়, তাহলেও বাংলাদেশ আগামী ম্যাচ জিতলে কোন রান রেটের হিসাব ছাড়া সেমি-ফাইনালে চলে যাবে। কারন আইসিসির এবারের নিয়ম রান রেটের আগে জয়ের সংখ্যা দেখা হবে। সেই ক্ষেত্রে আফ্রিকার ২ জয় আর বাংলাদেশের ৩ জয় থাকবে।
ম্যাচ পরিত্যক্ত বা দক্ষিণ আফ্রিকা না হারলেও একটা প্রায় অসম্ভব সুযোগ আছে। সেক্ষেত্রে পাকিস্তানকে বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে নেট রানরেট বাড়াতে হবে। এরপর অপেক্ষা করতে হবে দিনের শেষ ম্যাচে যেন ভারত জিম্বাবুয়ের কাছে হেরে যায়।